ছবিঃ সংগৃহীত
আইপিএলে গতির ঝড় তুলে সর্বত্র এখন আলোচনায় মায়াঙ্ক যাদব। দারুণ ঝলকে এরই মধ্যে ২ ম্যাচে ৬ উইকেট তুলে নিয়েছেন লখনৌ সুপার জায়ান্টসের এই পেসার। এরই মধ্যে কয়েকবার ঘণ্টাপ্রতি ১৫৫ কিলোমিটারের বেশি গতিতে বল করেছেন তিনি। এখনো পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৫৬.৭ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে বল করেছেন তিনি। চলতি মৌসুমে যেটি সর্বোচ্চ গতির বল। রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে এই গতিতে বল করেছেন তিনি।
বেঙ্গালুরুর বিপক্ষেই ১৫৫.৬ কিলোমিটার গতিতে বল করেছেন মায়াঙ্ক। এর আগে, পাঞ্জাব কিংসে আইপিএলে নিজের অভিষেক ম্যাচেই ১৫৫.৮ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে বল করেছেন তিনি।
পাঞ্জাবের বিপক্ষে ২৭ রানে ৩ উইকেট নেওয়ার পর বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে তার বোলিং ফিগার আরও ভালো, ১৪ রানে ৩ উইকেট। চাপে থাকা অবস্থায় এমন দুর্দান্ত বল করেছেন মায়াঙ্ক। ফলে, দুই ম্যাচেই সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন তিনি।
তবে আইপিএলের ১৭ মৌসুমের ইতিহাসে গতিময় বল হিসাব করলে প্রথম তিনে নেই মায়াঙ্কের ডেলিভারি। সবচেয়ে বেশি গতিতে বল করেছেন শন টেইট। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে ২০১১ সালে সর্বোচ্চ গতিতে বল করেছেন এই অস্ট্রেলিয়ান পেসার।
আইপিএল ইতিহাসে দ্রুততম ডেলিভারি
১/ শন টেইট ১৫৭.৭১ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০১১)
২/ জেরাল্ড কোয়েটজি---১৫৭.৪ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০২৪)। যদিও এটি নিয়ে কিছুটা বিতর্ক আছে।
৩/ লকি ফার্গুসন---১৫৭.৩ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০২২)
৪/ উমরান মালিক---১৫৭ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০২২)
৫/ মায়াঙ্ক যাদব---১৫৬.৭ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০২৪)
৬/ আনরিখ নোর্কিয়া---১৫৬.২২ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০২০)
৭/ উমরান মালিক---১৫৬ কিমি প্রতি ঘণ্টা (২০২২)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে গতির হিসেব করলে এখনো বেশ পিছিয়েই থাকবেন তরুণ মায়াঙ্ক। সবচেয়ে বেশি গতিতে বল করার রেকর্ড এখনো শোয়েব আখতারের দখলে। ২০০৩ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের নিক নাইটের বিপক্ষে ১৬১.৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে বল করেছিলেন পাকিস্তানের এই পেসার। ১৬১.১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি নিয়ে তার পরেই আছেন টেইট।
৪র্থ তলা, হাউজ# ২৭, রোড# ১ ব্লক# এ বনশ্রী।
সম্পাদক
মোজাম্মেল দিলন
প্রকাশক
সবার কথা মিডিয়া লিমিটেড
সবার কথা মিডিয়া লিঃ এর একটি প্রতিষ্ঠান।
নিউজ
ফোনঃ +৮৮ ০২২২৪৪০৬০৭০
Email: sobarkothabdnews@gmail.com
বিজ্ঞাপণ
ফোনঃ +৮৮ ০২২২৪৪০৬০৭০
Email: sobarkothabdnews@gmail.com
©২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || sobarkotha.com